হাইলাইট
।।মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়।।নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে।।হুব্বা গদ্দার মিঠুনের এখন ভগবান বুদ্ধ।।রামনবমীতে বাধা দিলে আমি ঝুলিয়ে পেটাতাম।।জপমালা মাথায় ঠেকিয়ে আশীর্বাদ, হাত স্পর্শ করে আম্মাদের দোয়া দিদি তুমি ভালো থেকো।।মোদি শাহের নয়নের মণি রামদেব মহা সংকটে।।আলুওয়ালিয়ার অর্থশক্তি ধুয়েমুছে সাফ হবে।।দুর্গাপুরে কীর্তি আজাদ বলবেনহাম আজাদ হ্যায়।।মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ।।বিজেপি মানেই ফর দ্য এজেন্সি, বাই দ্য এজেন্সি, অফ দ্য এজেন্সি।।400 পারের গল্প দিচ্ছে! 200 তে গাড়ি আটকে যাবে।।সিপিএম উকিল দিয়ে চাকরি খাচ্ছে বিজেপি, দালালি করছে কংগ্রেস।।400 পার স্লোগানে দেশে গেরুয়া আতঙ্ক।।এন এস জি কম্যান্ডো, রোবট এখন বিশ্রাম নিচ্ছে।।26000 শিক্ষকের ছাটাই কি আদৌ বৈধ ?

মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়

পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ, প্রথম দশে ৫৭ জন   ৩৬৫ দিন। ট্রাডিশন বজায় রেখে মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম দশে কলকাতার মাত্র ২ জন পড়ুয়া।

Read More »

নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে

বহরমপুরে মমতা ৩৬৫ দিন। বহরমপুরে তৃণমূল প্রার্থী বড়ঞাতে ইউসুফ পাঠানের প্রচার সভা থেকে কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরীর তীব্র সমালোচনা করলেন তৃণমূল সভানেত্রী মমতা। পাশাপাশি ভারতীয়

Read More »

হুব্বা গদ্দার মিঠুনের এখন ভগবান বুদ্ধ

নিজের ধান্দায় সিপিএম, কংগ্রেস, শিবসেনা তৃণমূল, ভাজপা সব ঘাটের জল খাওয়া   কথাকলি দত্ত । ৩৬৫ দিন।  ১. মাননীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা হুব্বা মিঠুনের বিভিন্ন সময়ে বলার

Read More »

রামনবমীতে বাধা দিলে আমি ঝুলিয়ে পেটাতাম

বর্বর অশিক্ষিতের ভাজপা ভাষণ, বাংলায় এসে যোগীর নিদান   ৩৬৫ দিন। দুর্গাপুর, ৩০ এপ্রিল বাংলায় রামায়ণ প্রথম অনুবাদ হয়েছিল আর এখ ানে রাম নাম করা

Read More »

জপমালা মাথায় ঠেকিয়ে আশীর্বাদ, হাত স্পর্শ করে আম্মাদের দোয়া দিদি তুমি ভালো থেকো

মালদার পদযাত্রায় অবিস্মরণীয় দৃশ্য, হিন্দু মুসলিম নির্বিশেষে স্বতস্ফুর্ত উচ্ছ্বাস   ৩৬৫ দিন। ভারতীয় জনতা পার্টির আশ্রিত দুষ্কৃতীরা যখন ক্রমাগত বাংলায় ভেদাভেদের রাজনীতি নিয়ে চরম আকার

Read More »

মোদি শাহের নয়নের মণি রামদেব মহা সংকটে

পতঞ্জলির ১৪ পণ্যের লাইসেন্স বাতিল   ৩৬৫ দিন। সময়টা ভালো যাচ্ছেনা যোগগুরু রামদেবের। প্রিয় শীর্ষাসনেও নাকি তিনি এনার্জি পাচ্ছেন না। একদিকে বাক্সবন্দী হয়ে পড়ে আছে

Read More »
Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Email
Print

ভোররাতে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল থেকে চালসা গেস্ট হাউজে যাওয়ার পথে, গাড়ি ঘুড়িয়ে ,রাত ৩ টে থেকে বার্নিশ গ্রামে দুর্গতদের পাশে মুখ্যমন্ত্রী

৩৬৫ দিন। যতবার দুর্ঘটনায় বিপর্যস্ত হয়েছে সাধারণ মানুষ, ততবার দুর্গতদের পাশে সহায় হয়ে দাঁড়িয়েছেন তিনি। সোমবারের ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে যাওয়া জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, ময়নাগুড়ি এবং কোচবিহারের একাংশের মানুষ যেভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে, সোমবার কৃষ্ণনগরে ভোটের প্রচার শেষ করে গভীর রাতে কলকাতা থেকে জলপাইগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়ে রাতেই জলপাইগুড়ির ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। প্রথমে জলপাইগুড়ির ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে গিয়ে দাঁড়ানো, বিপর্যস্ত এলাকা পরিদর্শন করা, জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে আহতদের পাশে গিয়ে তাদের আশ্বাস দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। এরপর রাত ১ নাগাদ ময়নাগুড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দেয় মুখ্যমন্ত্রী। ময়নাগুড়ির বার্নিশ গ্রাম সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঝড়ের ফলে। সেই বার্নিশ গ্রামে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে গিয়ে দাঁড়ান মমতা। ভোররাত চারটের সময় বার্নিশ গ্রাম থেকে বেরিয়ে যান মুখ্যমন্ত্রী।
জলপাইগুড়ি জেলার এলাকা পরিদর্শন
সোমবার বেলা সাড়ে ১১ টার সময়ে আলিপুরদুয়ারের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে যান মুখ্যমন্ত্রী। তারপর আলিপুরদুয়ারের একাধিক রিলিফ ক্যাম্পে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ান বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। অন্যদিকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক সোমবার জলপাইগুড়িতে নিউরোসাইন্স হাসপাতালে পৌঁছে রোহিত রায় এবং পিউ রায়-দুই শিশুর চিকিৎসা সম্পর্কে খোঁজ নেন। জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি অন্যান্য আহত ব্যক্তিদের সম্পর্কেও ডাক্তারদের সঙ্গে কথা বলেন। আহত ব্যক্তিদের সঙ্গে দেখা করে অভিষেক তাদের সব রকম ভাবে আশ্বস্ত করেন। ‘আবাসের টাকা কেন্দ্র দিলে এরকম ঘটত না’, সরাসরি ভাজপাকে এই প্রসঙ্গে আক্রমণ করেছেন অভিষেক। সোমবার ভোর চারটে পর্যন্ত ময়নাগুড়ির বার্নিশ গ্রামে তদারকিতে মুখ্যমন্ত্রী জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি সহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক ঝড়ের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী সোমবার রাতেই। রবিবার রাতেই বিশেষ বিমানে এসে রাত ১১ টা নাগাদ বাগডোগড়া বিমান বন্দরে নামেন তিনি। সেখান থেকে সড়ক পথে সোজা জলপাইগুড়ি রওনা হন। মুখমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন রাজ্যের বিদ্যুৎ মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। জলপাইগুড়ির গোসালা এলাকায় এক মৃতের পরিবারের সাথে দেখা করেন এবং জলপাইগুড়ি ৩ নম্বর ওয়ার্ডে আরো এক ব্যক্তির মৃত্যুর খবর পেয়ে মুখ্যমন্ত্রী সেই পরিবারের সঙ্গেও দেখা করেন। সেখান থেকে জলপাইগুড়ি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে গিয়ে ঝড়ে আহত হয়ে ভর্তি রোগীদের সাথে দেখা করেন। মুখ্যমন্ত্রী আহত রোগীদের আস্বস্ত করে বলেন, প্রশাসন তাদের পাশে আছে। সেখানে থেকে রাত ১ টা নাগাদ মুখ্যমন্ত্রীর চালসার বেসরকারি হোটেলে ফিরে যাওয়ার কথা থাকলেও মন মানেনি রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানের। তাই জলপাইগুড়ি থেকে চালসার অভিমুখে মুখ্যমন্ত্রীর কনভয় রওনা দিলেও মাঝপথে গাড়ি ঘুরিয়ে পৌঁছে গিয়েছিলেন ময়নাগুড়ির বার্নিশ গ্রামে।
ময়নাগুড়ির বার্নিশ গ্রামে মুখ্যমন্ত্রী
ঝড়ে বীভৎস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই ময়নাগুড়ির বার্নিস গ্রাম। প্রচুর মানুষ ভিটে হারা হয়েছে। ভেঙে পরেছে তাদের বাড়িঘর। দিশেহারা মানুষগুলির পাশে থাকতেই মুখ্যমন্ত্রী বার্নিস গ্রামের অসহায় মানুষগুলির পাশে দাঁড়ান। গোটা গ্রাম ঘুরে দেখেন। ভোররাতেই কথা বলেন স্বজন হারা ও ক্ষতিগ্রস্থদের সঙ্গে। জেলা প্রশাসনকে নির্দেশ দিয়ে বলেন, ‘যা গেছে তা ফেরানো যাবেনা। প্রশাসন পাশে আছে। সব ব্যবস্থা করবে।’ পাশাপাশি প্রশাসনের উদ্যোগে পাশেই ত্রাণ শিবির তৈরি হয়েছে। তিনি সেখানেও যান। আর ত্রাণ শিবিরে যারা আশ্রয় নিয়েছে তাদের উদ্দেশ্যে মুখ্যমন্ত্রী বলেন ‘আপনারা এখন এখানেই থাকবেন যতদিন পর্যন্ত থাকার ব্যবস্থা না হচ্ছে। আপনাদের খাবারের ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রশাসন সবরকম ভাবে আপনাদের পাশে রয়েছে।’ সবদিক তদারকি করে ভোর চারটের সময়ে মুখ্যমন্ত্রী চালসার সেই বেসরকারি হোটেলে ফেরেন।
সকালে আলিপুরদুয়ারে মুখ্যমন্ত্রী
সোমবার সকালে আলিপুরদুয়ারের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকা পরিদর্শনে বের হন মুখ্যমন্ত্রী। আলিপুরদুয়ারের একাংশ জুড়ে ঝড়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সেই দুর্গত বিধ্বস্ত এলাকা পরিদর্শনে এদিন সকাল বেলাতেই পৌঁছে যান মুখ্যমন্ত্রী। আলিপুরদুয়ারের রিলিফ ক্যাম্পে পৌঁছান মুখ্যমন্ত্রী। রিলিফ ক্যাম্পে পৌঁছে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। দূর্গতদের আশ্বস্ত করে তিনি বলেন,’আপনাদের ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে জানি। কিন্তু চিন্তা করবেন না, সরকার আপনাদের পাশে আছে। এমসিসি বোলে আমি বলছি না। কিন্তু সব রকম সহযোগিতা করা হবে।’ এরপরেই স্থানীয় প্রশাসনকে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন রিলিফ ক্যাম্পে এই মুহূর্তে যত বেশি সংখ্যক মানুষ থাকতে পারেন তার ব্যবস্থা করার, তাদের খাবার-দাবারের ব্যবস্থা করার, বাচ্চাদের দুধের ব্যবস্থা করার, পানীয় জলের ব্যবস্থা করার।

Scroll to Top