পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ, প্রথম দশে ৫৭ জন
৩৬৫ দিন। ট্রাডিশন বজায় রেখে মাধ্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম দশে কলকাতার মাত্র ২ জন পড়ুয়া। মাধ্যমিকে প্রথম স্থান অর্জন করেছে চন্দ্রচূড় সেন। কোচবিহারের রামভোলা হাইস্কুলের ছাত্র চন্দ্রচূড়ের প্রাপ্ত নম্বর ৭০০-র মধ্যে ৬৯৩। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পুরুলিয়া জেলা স্কুলের ছাত্র সাম্যপ্রিয় গুরু। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯২। তৃতীয় স্থানাধিকারী ৩ জন। দক্ষিণ দিনাজপুরের বালুরঘাট হাইস্কুলের ছাত্র উদয়ন প্রসাদ, বীরভূমের নিউ ইন্টিগ্রেটেড গভর্নমেন্ট হাইস্কুলের ছাত্রী পুষ্পিতা বাঁশুরি এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার নরেন্দ্রপুর রামকৃষ্ণ বিদ্যালয়ের ছাত্র নৈর্ঋতরঞ্জন পাল। এদের প্রাপ্ত নম্বর ৬৯১। চতুর্থ স্থানে রয়েছে হুগলির কামারপুকুরের রামকৃষ্ণ মিশন মাল্টিপারপস স্কুলের ছাত্র তপোজ্যোতি মণ্ডল। তার প্রাপ্ত নম্বর ৬৯০। পঞ্চম স্থানে জায়গা করে নিয়েছে পূর্ব বর্ধমানের পারুলডাঙ্গা নসরতপুর হাইস্কুলের ছাত্র অর্ঘ্যদীপ বসাক। প্রাপ্ত নম্বর ৬৮৯। এছাড়া ষষ্ঠ স্থানে রয়েছে ৪ জন, সপ্তম স্থানে রয়েছে ৭ জন, অষ্টম স্থানে রয়েছে ৪ জন, নবম স্থানাধিকারী ৭ জন এবং দশম স্থানে রয়েছে ১৫ জন পরীক্ষার্থী। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সভাপতি রামানুজ গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, এ বছর মোট ৯,১০,৫৯৮ জন পরীক্ষা দিয়েছে, এর মধ্যে ৪,০৩,৯০০ ছাত্র এবং ৫,০৮,৬৯৮ ছাত্রী। উত্তীর্ণ হয়েছে ৭,৬৫,২৫২ জন। এ বছরের পরীক্ষায় ৭টি কম্পালসরি বিষয় এবং ৪৭টি ঐচ্ছিক বিষয় ছিল। পাশের হার বৃদ্ধি পেয়ে হয়েছে ৮৬.৩১ শতাংশ। ২০২৩-এ এই হার ছিল ৮৬.১৫ শতাংশ। প্রথম দশে রয়েছে ৫৭ জন পরীক্ষার্থী।