৩৬৫ দিন। মিনিট খানেকের ঝড়ে লন্ডভন্ড জলপাইগুড়ি। মৃত্যু হয়েছে অন্তত ৪ জনের। জখম শতাধিক। সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ফালাকাটা, ময়নাগুড়ি। গোটা ঘটনায় উদ্বিগ্ন মুখ্যমন্ত্রী। রবিবার কৃষ্ণনগরের তৃণমূল প্রার্থী মহুয়া মৈত্রের সমর্থনে সভা শেষ করার পর এদিন রাতেই কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। রাতের বিমানে কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা দেন মুখ্যমন্ত্রী। ঘটনাস্থলে পৌঁছে মুখ্যমন্ত্রী নিজে উদ্ধার কার্য সরেজমিনে খতিয়ে দেখবেন।জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে যারা ঝড়ে জখম হয়েছেন তাদের দেখতে যাওয়ার কথা রয়েছে বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর। স্থানীয় সূত্রে খবর, রবিবার দুপুর ৩ টের কিছু পরে আচমকা আকাশে আঁধার ঘনিয়ে আসে। তারপরেই শুরু হয় প্রবল ঝড়। কিছু বুঝে ওঠার আগে ঝড়ের তান্ডবে কার্যত লন্ডভন্ড হয়ে যায় জলপাইগুড়ির বিস্তীর্ণ অংশ। ঝড়ের প্রভাব পড়ে পার্শ্ববর্তী কোচবিহার, আলিপুরদুয়ারেও। যদিও সেখানে ক্ষয়ক্ষতি খুব বেশী হয়নি। প্রশাসনিক সূত্রে খবর, জলপাইগুড়ির গ্রামীন এলাকায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। কয়েক হাজার কাঁচা বাড়ি ভেঙেছে। এছাড়া অনেক বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এছাড়া গাছ পড়ে, বিদ্যুতের খুঁটি উপড়ে বেশ কিছু জায়গায় জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। প্রশাসনিক তরফে সমস্ত রকম ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ময়নাগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে ৬০ জনের বেশি চিকিৎসাধীন। এছাড়া জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও অনেকে ভর্তি। পরিস্থিতি সামাল দিতে জেলার বিভিন্ন ব্লক থেকে জরুরি ভিত্তিতে ময়নাগুড়ি হাসপাতালে ডাক্তার পাঠাতে নির্দেশ দিয়েছেন জলপাইগুড়ি মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক চিকিৎসক অসীম হালদার। মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মত মৃত এবং আহতদের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। নিহতদের পরিচয় জানা গিয়েছে। তাঁরা হলেন, দ্বিজেন্দ্রনারায়ণ সরকার (৫২), অনিমা রায় (৪৯), যোগেন রায় (৭০) ও সমর রায় (৬৪)। জলপাইগুড়ির দুর্যোগ ঘটার সঙ্গে সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা জানান, ‘রবিবার দুপুরে জলপাইগুড়ি-ময়নাগুড়ি এলাকায় ঝড়ের সঙ্গে ভারী বৃষ্টির খবর পেয়েছি। জীবনহানি, আহত, বাড়িঘরের ক্ষতি, গাছ-বিদ্যুতের পোল উপড়ে পড়েছে। জেলা ও ব্লক প্রশাসন, পুলিশ, ডিএমজি, কিউআরটি এই বিপর্যয় মোকাবিলায় ময়দানে নেমেছে। সকলকে নিরাপদ স্থানে সরানোর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।’ এদিকে আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে এই দুর্যোগ। উত্তরবঙ্গের ৪ জেলা কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং দার্জিলিঙে আগামী ২৪ ঘন্টা বৃষ্টি চলবে কোথাও কোথাও ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায় ঝোড়ো হাওয়া ব ইতে পারে। তাই সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
হাসপাতালে যেতে পারলেন না অ্যাম্বুলেন্সে মৃত্যু দুর্গার
কলকাতায় রমরমিয়ে গণেশ পুজো, বাঙালির লাড্ডু টেক্কা দিচ্ছে মোদককে
শাবক, সঙ্গী খুনিদের প্রতিশোধ নিতেই আক্রমণ নেকড়েদের
নন্দনকানন থেকে আনা মাউস ডিয়ার দত্তক বনমন্ত্রীর
কেন্দ্র ব্যর্থ, রাজ্য চালাবে আরএসএস
আর জি কর-এ বিনা চিকিৎসায় প্রাণ হারালেন তরুণ
অপরাজিতা বিলে সই করলেন না রাজ্যপাল, রাষ্ট্রপতির কাছে পাঠালেন
দেড় কোটি টাকার মূর্তির জন্য ১৩৫ কোটি টাকার বরাত
কান্দাহার হাইজ্যাক ওয়েব সিরিজে পাক জঙ্গিদের হিন্দু ছদ্মনাম ব্যবহারে আপত্তি, নেটফ্লিক্সকে সেন্সর করার সঠিক সিদ্ধান্ত ভারত সরকারের
অপরাজিতা বিলে ধর্ষণের শাস্তি ফাঁসি, বিরোধীরা বিলে একমত, সর্বসম্মতিক্রমে পাশ
আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের জন্য ৭৫ মিনিট আগে বোর্ডিং বাধ্যতামূলক
এয়ার ইন্ডিয়ার ঘোষণা ৩৬৫ দিন।এয়ার ইন্ডিয়ার নতুন নিয়ম।বোর্ডিং টাইমে রদবদল বিমান ধরার ৭৫ মিনিট আগে ঢুকতে হবে এয়ারপোর্টে।যা আগে ছিল ৬০ মিনিট।শনিবার এয়ার ইন্ডিয়ার তরফে
হাসপাতালে যেতে পারলেন না অ্যাম্বুলেন্সে মৃত্যু দুর্গার
জাস্টিস চেয়ে পথ অবরোধ ৩৬৫দিন। ভাজপার ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ প্রসূতির প্রাণ কেড়ে নিল। আরজিকর হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তারদের থেকে চিকিৎসা না পেয়ে শুক্রবার মৃত্যু হয়েছিল কোননগরের
কলকাতায় রমরমিয়ে গণেশ পুজো, বাঙালির লাড্ডু টেক্কা দিচ্ছে মোদককে
৩৬৫ দিন।গণেশ পুজো নিয়ে মুম্বাইকে টেক্কা দিচ্ছে কলকাতা।যতদিন যাচ্ছে কলকাতায় গণেশ পূজার সংখ্যা ততই বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগে আমরা জানতাম মুম্বাইতে গনেশ পুজো সবচেয়ে বড় উৎসব।শুধু
শাবক, সঙ্গী খুনিদের প্রতিশোধ নিতেই আক্রমণ নেকড়েদের
ব্রিটিশ নেকড়ে বিশেষজ্ঞ ডক্টর এলিসের তত্ত্ব সঠিক ৩৬৫ দিন। সন্ধ্যে নামলেই নেকড়ের আতঙ্কে কাঁপছে নেপাল সীমান্তবর্তী উত্তরপ্রদেশের বাহারাইচ জেলা। পাহাড়, জঙ্গল, নদী ঘেরা এই জেলায়
নন্দনকানন থেকে আনা মাউস ডিয়ার দত্তক বনমন্ত্রীর
৩৬৫দিন। বনমন্ত্রী বীরবাহা হাঁসদার আলিপুর চিড়িয়াখানায় আসা নতুন সদস্য মাউস ডিয়ার দত্তক নিলেন।আলিপুর চিড়িয়াখানায় গত কয়েকদিন আগেই উড়িষ্যার নন্দনকানন থেকে আনা হয়েছে মোট নয়টি প্রাণী।
কেন্দ্র ব্যর্থ, রাজ্য চালাবে আরএসএস
দাঙ্গা বিধ্বস্ত মণিপুরে সংঘ প্রধান ভাগবত ৩৬৫ দিন। লোকসভা নির্বাচন চলে গেলেও উত্তর-পূর্ব ভারতের মনিপুরে পরিস্থিতি এখনো সম্পূর্ণভাবে হাতের বাইরে। মণিপুরের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং প্রশাসন