হাইলাইট
।।সন্দেশখালি নিয়ে বলার আগে রাজভবনের কর্মীর খোঁজ নিন।।তদন্তের ভয়ে পদ্মপাল বোস রাজভবনের গেটে তালা মারলেন।।ক. হাইকোর্টের রায় খারিজ, সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের।।দিল্লিতে কী চলছে ফাঁস করেছিলমহুয়াকে নিয়ে ওদের খুব জ্বালা।।মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়।।নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে।।হুব্বা গদ্দার মিঠুনের এখন ভগবান বুদ্ধ।।রামনবমীতে বাধা দিলে আমি ঝুলিয়ে পেটাতাম।।জপমালা মাথায় ঠেকিয়ে আশীর্বাদ, হাত স্পর্শ করে আম্মাদের দোয়া দিদি তুমি ভালো থেকো।।মোদি শাহের নয়নের মণি রামদেব মহা সংকটে।।আলুওয়ালিয়ার অর্থশক্তি ধুয়েমুছে সাফ হবে।।দুর্গাপুরে কীর্তি আজাদ বলবেনহাম আজাদ হ্যায়।।মন্ত্রিসভার বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ।।বিজেপি মানেই ফর দ্য এজেন্সি, বাই দ্য এজেন্সি, অফ দ্য এজেন্সি।।400 পারের গল্প দিচ্ছে! 200 তে গাড়ি আটকে যাবে

সন্দেশখালি নিয়ে বলার আগে রাজভবনের কর্মীর খোঁজ নিন

বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর ৩৬৫ দিন। দেশে ভাজপার নেতৃত্বে যে সরকার চলছে তাতে যে কোনো সময়ে যা কিছু হতে পারে। বস্তুত নতুন ভারত তৈরীর লক্ষ্যে মোদী

Read More »

তদন্তের ভয়ে পদ্মপাল বোস রাজভবনের গেটে তালা মারলেন

৩৬৫ দিন। রাজভবনের মত যে কোন রাজ্যের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে অসহায় মহিলা কর্মীকে দিনের পর দিন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে খোদ রাজ্যপালের

Read More »

ক. হাইকোর্টের রায় খারিজ, সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

৩৬৫ দিন। নয়াদিল্লি। পাহাড়ে নিয়োেগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট যে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল তার উপরে স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ

Read More »

দিল্লিতে কী চলছে ফাঁস করেছিলমহুয়াকে নিয়ে ওদের খুব জ্বালা

৩৬৫ দিন। বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী হয় কংগ্রেস নয়তো দুর্বলতম জায়গায় ভারতীয় জনতা পার্টিকে ভোট দেওয়ার কথা বলছেন। নাম না করে, অধীর চৌধুরীর এই

Read More »

মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়

পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ, প্রথম দশে ৫৭ জন   ৩৬৫ দিন। ট্রাডিশন বজায় রেখে মাধ‍্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম দশে কলকাতার মাত্র ২ জন পড়ুয়া।

Read More »

নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে

বহরমপুরে মমতা ৩৬৫ দিন। বহরমপুরে তৃণমূল প্রার্থী বড়ঞাতে ইউসুফ পাঠানের প্রচার সভা থেকে কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরীর তীব্র সমালোচনা করলেন তৃণমূল সভানেত্রী মমতা। পাশাপাশি ভারতীয়

Read More »
Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Email
Print

এজেন্সিকে দিয়ে ভোট করাচ্ছে সমলড়াইয়ের সুযোগ নেই

৩৬৫ দিন। ভুলে গিয়েছেন! নির্বাচনের সময় শীতলকুচিতে লাইনে দাঁড়ানো পাঁচ জনকে গুলি করে মেরেছিল। এর মধ্যে চার জন সংখ্যালঘু এবং একজন রাজবংশী ভাই ছিলেন। নির্বাচন চলাকালীন ছুটে এসেছিলাম। যে লোকটির নির্দেশে এই কাজ হয়েছিল, তাঁর বিরুদ্ধে সরকারের দু’টি ডিপি চলছে, ভিজিল্যান্স ক্লিয়ার হয়নি, কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার তাঁকে ক্লিনচিট দিয়ে দিয়েছে। আইনকানুন কিছু মানে না এরা। তিনি আবার বীরভূমে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। শীতলকুচিতে গুলি চালিয়ে, এত মানুষ মেরে এখনও হাতের রক্ত মোছেনি। এভাবেই কোচবিহারের মাথাভাঙ্গা থেকে কেন্দ্রের শাসক দল ভাজপা এবং ভাজপা প্রার্থীদের নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ করলেন মমতা।

কী বললেন মমতা

১। গণতন্ত্রে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড প্রয়োজন। ‌ নির্বাচন কমিশন এবং তার আধিকারিকদের কাছে আমার অনুরোধ নির্বাচন চলাকালীন গোটা দেশে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করুন। যেভাবে দেশ চলছে তাতে বিজেপি ছাড়া অন্য কোন দলের কাছে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নেই। গণতন্ত্রে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড সবচেয়ে আগে প্রয়োজন।

২। সিআইএসএফ, আয়কর, এনআইএ কীভাবে বিজেপির ইশারায় মানুষের উপর অত্যাচার করছে। মানুষকে হেনস্তা করছে। সেটা কখনওই শাসক বিরোধীকে সম লড়াইয়ের সুযোগ দিতে পারে না। নির্বাচন কমিশনের কাছে আমার অনুরোধ, এই বিষয়টি দেখুন।

৩। সব সংস্থাকে কাজে লাগানো হয়েছে। রাষ্ট্রীয় কর্মকর্তাদের বদলি করা হচ্ছে। এনআইএ, সিবিআই, আইটি – কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলির কত অফিসারকে বদলি করা হয়েছে?

৪। এজেন্সি দিয়ে ভোট করাচ্ছে বিজেপি। এজেন্সির কাছে মাথা নত করবো না। নির্বাচনী আচরণবিধি মানে না বিজেপি। বিজেপি বলছে ভোট দাও এজেন্সি থেকে মুক্তি পাও।

৫। একুশের বিধানসভা নির্বাচনে কোচবিহারের শীতলকুচিতে ভোটের বুথে গুলি চালিয়ে নিরীহ ভোটারদের হত্যা করেছিল কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সেই জওয়ানদের গুলি চালনাকে সম্পূর্ণ মদত দেওয়ার অভিযোগে অভিযুক্ত তৎকালীন পুলিশ সুপার দেবাশীষ ধরকে বীরভূমে প্রার্থী করেছে ভাজপা। মমতা বলেন, শীতলকুচিতে নির্বাচনের সময়ে লাইনে দাঁড়ানো পাঁচজনকে গুলি করে মেরেছিল। সকলেই সংখ্যালঘু। ভোট চলাকালীন এসেছিলাম ছুটে। যে লোকটির নির্দেশে হয়েছিল তাঁর বিরুদ্ধে সরকারের দু’টি ডিপি চলছে। ভিজিল্যান্স ক্লিয়ার হয়নি। কিন্তু ভারতবর্ষের সরকার তাঁকে ক্লিয়ারেন্স দিয়ে দিয়েছে। কোনও আইনকানুন কিছু মানে না। তিনি আবার বীরভূমে গিয়ে দাঁড়িয়েছেন। শীতলকুচিতে গুলি চালিয়ে এত মানুষ মেরেও হাতের রক্ত মোছেনি।

৬। বিজেপির নীতি এক দেশ, এক রাজনৈতিক দল। কোনও বিরোধী দলকে তাঁরা টিকতে দেবে না। ওদের একটাই নীতি – এক দেশ এক দল।

৭। ভোটের আগে বাড়ি বাড়ি গিয়ে কেন্দ্রীয় এজেন্সি ভয় দেখাচ্ছে। বলছে বিজেপিতে যোগ না দিলে গ্রেপ্তার হতে হবে।

৮। নিশীথ প্রামাণিক প্রসঙ্গে – আমাদের দলে ও ছিল আপদ। বিজেপির আজ হয়েছে সম্পদ। শুধু গুণ্ডামি করে বেড়ায়। আপনাদের এখানে ভালো লোক আর ছিল না? রাজবংশী ছিল না? দেশের লজ্জা। জাতির লজ্জা বাংলার লজ্জা। আমরা যাকে দল থেকে বের করে দিয়েছিলাম যার বিরুদ্ধে হাজারো মামলা সে এখন বিজেপির সম্পদ। আমি বলব তোমার বিরুদ্ধে কত কেস আছে! আমি দিয়ে দেব লোকাল লিডারদের কাছে। তুমি আজ নাকি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী। তুমি লজ্জা, দেশের কলঙ্ক।

৯। ইতিমধ্যে ১ কোটি ৯৯ লক্ষ মহিলার অ্যাকাউন্টে বর্ধিত হারে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের টাকা ঢুকে গিয়েছে। এছাড়া ৬ লক্ষ মহিলা রয়েছেন যাঁদের ৬০ বছর বয়স হয়েছে। তাঁদের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে বার্ধক্য ভাতা অর্থাত্‍ লক্ষ্মীর ভান্ডার ২-তে পরিণত হয়েছে।

১০। আমাদের প্রার্থীকে দেখুন, জগদীশ চন্দ্র বাসুনিয়া। দেখুন মাটির মানুষ। কোচবিহারের একটা হীরে। কথা কম বলেন কাজ বেশি করেন।

১১। নির্বাচন এলেই ভাঁওতা দেওয়া বেড়ে যায়। আজকে আসবেন। দেখবেন, কত কুমিরের অশ্রু ঝরবে, কত কাঁদবেন। এর আগে কোচবিহারে কোনও দলের রাজনৈতিক নেতারা আসতেন না। আমি সরকারে আসার পর বারবার এসেছি।

১২। ভোটের আগে ক্যা ক্যা করছে। বলছে পুরোহিত লিখে দিলেই হবে। কোন আইনে আছে? মিথ্যে বলার আর মানুষকে বোকা বানানোর একটা সীমা আছে। পুরোহিত পুজো করেন তিনি কি করে জানবেন? বাবা-মা বাংলাদেশের। তাদের জন্ম সার্টিফিকেট নিয়ে আসতে হবে। আমি বাংলার যত্ন নেব, যতদিন আমি এখানে আছি, তারা বাংলার মানুষকে স্পর্শ করার সাহস করবে না। নির্বাচনের আগে সিএএ আনা হয়েছে। আপনি নিবন্ধনের জন্য আপনার নাগরিকত্বের জন্য সিএএ জমা দেওয়ার সাথে সাথেই আপনাকে বাংলাদেশী ঘোষণা করা হবে।

১৩। আবাস যোজনায় কেন্দ্রীয় সরকার ৬০ শতাংশ দেয়। রাজ্য সরকার ৪০ শতাংশ টাকা দেয়, জায়গাও দেয়। তাহলে কেন প্রধানমন্ত্রীর ছবি থাকবে?

১৪। এসে কত কান্নাকাটি করবে দেখবেন। কিন্তু আবাসের টাকা, ১০০ দিনের টাকা কোথায় গেল, সে নিয়ে কিছু বলবে না। মমতার আক্রমণ, কেউটে সাপকে পোষ মানানো যায়, কিন্তু বিজেপি পার্টিকে কখনও বিশ্বাস করা যায় না।

১৫। এই ঝড়ে যাদের বাড়ি নষ্ট হয়েছে। তাদের বাড়ি আমরা করে দেব। কমিশনের কাছে অনুরোধ এটা ঝুলিয়ে রাখবেন না। আমরা বাড়ি করে দেব। মানুষগুলি রাস্তায় বসে আছে। তুমি বললে নির্বাচনী আদর্শ আচরণ বিধি ভঙ্গ হয় না। আমি বললে হয়?

Scroll to Top