হাইলাইট
।।বিজেপির একটা বুথে মদ খাওয়ার খরচ ৫০০০ টাকা।।৬ মাসের মধ্যে শুরু হবে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের কাজ।।পুরুলিয়ায় মোদির মঞ্চে ভারত সেবাশ্রমের সাধু।।১ মের বদলে ১ এপ্রিল থেকে ডিএ দেওয়ার সিদ্ধান্ত।।পিএমএলএ আইনে ইডির যাকে খুশি গ্রেফতার নয়, কোর্টে তথ্যপ্রমাণ পেশ করে অনুমতি নিতে হবে।।সংবাদ মাধ্যম ভুল বোঝাচ্ছে, জোটে ছিলাম, আছি, ইন্ডিয়া জোট দিয়েই সরকার গড়ব।।ওরা রবীন্দ্রনাথের ছবি উল্টো ধরে, ওরা বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙে, ওরা বাঙালি বিরোধী বাংলার সংস্কৃতি জানে ।।মোদি নয়, এবার দিদি ‘ইন্ডিয়া’ জোটকে দিল্লিতে ক্ষমতায় নিয়ে আসবে, গতকাল পর্যন্ত আমাদের হিসেব ওরা ১৯৫, ইন্ডিয়া জোট ৩১৫।।মরিয়া রেখার মিশন তৃণমূল পেটাও।।লড়াই চলছে, ওরা পারলে আমাকে মেরে ফেলতেও পারে।।শুভেন্দুদা না থাকলে সন্দেশখালিতে এতবড় অপারেশন করা যেত না, তৃণমূলকে ফাঁসাতে ৭২ মহিলাকে ২০০০ টাকা করে দিয়ে।।রাজ্যপালের আরও কেলেঙ্কারি আছে পাশে বসাও পাপ, অনেক প্রমাণ আছে, রাজ্যপাল পদত্যাগ করুন আমি আর রাজভবনে যাব না।।স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হুমকি দিচ্ছেন বিরোধীদের উল্টো করে ঝুলিয়ে রাখব, শাহ’র সঙ্গে একমঞ্চে কয়লা মাফিয়া জয়দেব।।কেজরির জামিন মঞ্জুর ।।সন্দেশখালি বোঝাল, পাপ তার বাপকেও ছাড়ে না মিথ্যা ধর্ষণ ফাঁস করল বিজেপির লোকেরাই, বুথ পিছু ৫ মহিলার বঙ্গজননী বাহিনী এবার প্রতি ঘরে যাবে

বিজেপির একটা বুথে মদ খাওয়ার খরচ ৫০০০ টাকা

কুলতলিতে অভিষেকের বোমা ৩৬৫ দিন। আমি শুধু চার লক্ষ ব্যবধান চাই। দেশের মধ্যে যেন এক নম্বর হয়। মোদীজীকে বলব এখানে বিজেপির পতাকা ধরার কেউ নেই।

Read More »

৬ মাসের মধ্যে শুরু হবে ঘাটাল মাস্টারপ্ল্যানের কাজ

দেবকে পাশে নিয়ে অভিষেকের ঘোষণা ৩৬৫ দিন। ভোট গ্রহণের কয়েক ঘন্টা আগে তখন মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে পুরুলিয়ায় জনসভা করছেন নরেন্দ্র মোদি। আর ঝাড়গ্রামের জনসভায়

Read More »

পুরুলিয়ায় মোদির মঞ্চে ভারত সেবাশ্রমের সাধু

মমতার বক্তব্যের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অভিযোগ প্রমাণিত ৩৬৫ দিন। তুমি মহারাজ সাধু হলে আজ, আমি আজ চোর বটে। ঝাড়গ্রামের জনসভা থেকে মমতা রীতিমতো আক্ষেপের সঙ্গে

Read More »

১ মের বদলে ১ এপ্রিল থেকে ডিএ দেওয়ার সিদ্ধান্ত

এগরায় মমতা ৩৬৫ দিন। মে মাসের ১ তারিখ থেকে সরকারি কর্মচারীদের ৪ শতাংশ ডিএ দেওয়ার ঘোষণা আগেই করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। এবার মে মাসের পরিবর্তে

Read More »

পিএমএলএ আইনে ইডির যাকে খুশি গ্রেফতার নয়, কোর্টে তথ্যপ্রমাণ পেশ করে অনুমতি নিতে হবে

ইডির যথেচ্ছাচারে রাশ, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহাসিক রায় ৩৬৫ দিন। নয়াদিল্লি। পিএমএলএ আইনে অভিযুক্ত দেখি য়ে যেকোনো রাজনৈতিক নেতাকে অথবা রাজনৈতিক নেতাদের গণিত ব্যবসায়ীদের নিজের ইচ্ছে

Read More »

সংবাদ মাধ্যম ভুল বোঝাচ্ছে, জোটে ছিলাম, আছি, ইন্ডিয়া জোট দিয়েই সরকার গড়ব

ইন্ডিয়া জোট নিয়ে নিজের অবস্থান স্পষ্ট করলেন মমতা ৩৬৫ দিন। ‘বাংলায় নয়, সর্বভারতীয় স্তরে আমি ইন্ডিয়া জোট তৈরি করেছি, জোটে ছিলাম, আছি এবং ওই জোট

Read More »
Facebook
Twitter
LinkedIn
WhatsApp
Email
Print

হুগলির দলীয় বৈঠকের পর অভিষেকের হুংকার, এনআইএ ভাজপা আঁতাতের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছি

৩৬৫দিন। শুধু এনআইএ’র এসপিকে ডেকে পাঠিয়ে লোক দেখানো শোকজ জারি করব কিংবা তাকে একবার ধমকালে চলবে না। এন আই এর ডিরেক্টরকে বদল করতে হবে। মঙ্গলবার হুগলিতে দলীয় বৈঠক সেরে বেরোনোর পর এনআইএ ইস্যুতে দলের অবস্থান স্পষ্ট করে দিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক। একইসঙ্গে এনআইএ-ভাজপার আঁতাতের অভিযোগ তুলে আগামী দিনে তৃণমূল সুপ্রিম কোর্টে যেতে চলেছে তাও জানিয়ে দিলেন অভিষেক। শুধু তাই নয়, অভিষেক জানান, আগামী কয়েকদিনের মধ্যেই তৃণমূলের তরফে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে দেখা করার জন্য সময় চাওয়া হবে। যে তথ্যগুলি তৃণমূল ইতিমধ্যেই জনসমক্ষে এনেছে, সেগুলি আবারও জানানো হবে। তারপরও যদি কমিশন পদক্ষেপ না করে, তাহলে পরবর্তী ক্ষেত্রে সেই অনুযায়ী কর্মসূচি স্থির করবে তৃণমূল। এদিন সকলেই তৃণমূলের তরফে রাজ্যপালকে ৫ টি বিষয় উল্লেখ করে চিঠি দেন অভিষেক। চিঠিতে বলা হয়েছে,কী করে এনআইএ, ইডি, সিবিআই এবং আয়কর দফতরকে ভাজপা ব্যবহার করছে। দ্বিতীয়ত,এনআইএ’র ধনরাম সিংহের সঙ্গে ভাজপা নেতা জিতেন্দ্র তিওয়ারি গোপন বৈঠক করেছেন। তৃতীয়ত,বারবার তৃণমূল অভিযোগ করলেও তা নিয়ে নির্বাচন কমিশনের নিষ্ক্রিয় কেন?
চতুর্থ,দিল্লিতে প্রতিবাদরত তৃণমূল নেতাদের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনে থাকা দিল্লি পুলিশ বেআইনি ভাবে আটক করে রাখল। ষষ্ঠ,মানবিকতার খাতিরে ঘূর্ণিঝড় প্রভাবিত এলাকার মানুষের ঘর, বাড়ি তৈরি করে দেওয়ার জন্য তহবিল মঞ্জুর করার প্রয়োজনীয়তা আছে।
সন্ধ্যায় হুগলির দলীয় বৈঠক থেকে বেরিয়ে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক যা বললেন-

১. যখন পশ্চিমবঙ্গের ডিজির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেছেন তখন তো কোনও এসপি বদল করেননি। আবার ৪৮ ঘণ্টায় দুবার ডিজিকে বদল করা হয়েছিল। তাহলে এখানে এনআইএ এর ডিরেক্টর কেন বদল করা হবে না? একজন এসপির মাথার ওপর একজন ডিরেক্টর রয়েছেন, তার অনুমতি ছাড়া একজন রাজনৈতিক ব্যক্তির সঙ্গে বৈঠক করতে পারে না। বিশেষ করে যখন নির্বাচনী আদর্শ আচরণবিধি জারি রয়েছে ।এন আই এর ডিরেক্টরের দায়িত্ব তো এখন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের নয়, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকও এখন নির্বাচন কমিশনের অধীনে। নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতিত্ব করছে।

২.আমরা নিশ্চয়ই সুপ্রিম কোর্টে যাব। বিজেপির যে নেতা আর সাদা জামা পড়ে হাতে প্যাকেট নিয়ে এনআইয়ের এসপির কাছে গেছিল, বেরোনোর সময় তার হাতে কোন প্যাকেট ছিল না। এটার হাই কোয়ালিটি ফুটেজ আমরা সুপ্রিম কোর্টে জমা দেব।যদি ক্ষমতা থাকে ওই নেতার যা বলার কোর্টে গিয়ে বলুক। এনআইএ এর সঙ্গে বিজেপির বৈঠকের পরই এনআইএ অঞ্চল সভাপতিদের বাড়িতে যাচ্ছে। আগে যাচ্ছে না কেন? এমনকি দিল্লিতে নির্বাচন কমিশনের দফতরের সামনে থেকে মহিলা সংসদদের টেনে হিচড়ে পুলিশ ভ্যানে তোলা। ভারতের বুকে এটা কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে থেকে যাবে। যতদিন না এই দাবির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে কমিশন ততদিন পর্যন্ত আমাদের এই লড়াই চলবে। আজ বা আগামীকাল রাজ্যপাল আমাদের যখন সময় দেবেন দেখা করব।

৩. বিজেপি ভীত সন্ত্রস্ত। বিজেপি মানুষের উপর ভরসা রাখতে পারছে না। নাহলে গণতন্ত্রের উৎসবে কেন গণতন্ত্রকে হত্যা করবেন? একটা ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত সোরেন আর একটা আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা। হিমন্ত বিশ্ব শর্মার নাম সারদায় ছিল ইডি, সিবিআই তাকে একবারও ডাকেনি। আর একজন হিমন্ত সোরেন বিজেপির কাছে বশ্যতা স্বীকার করেনি। রাজ্যের একজন মুখ্যমন্ত্রী কে ঘর থেকে তুলে গ্রেফতার করেছে।২০২১ বিজেপির যে পরিণতি বাংলায় হয়েছিল আগামী ৪ জুন তার চেয়েও খারাপ পরিণতি হবে।

৪.বিজেপি বলছে সব জায়গায় ৪০০ পার। বিজেপি নিজেদের কর্মীদের কাছে যে টার্গেট সেট করেছে সেটাও একটা জুমলা।

৫.নির্বাচনে মানুষ ভোট দেবে একপক্ষ জিতবে এক পক্ষ হারবে। তাহলেই বোঝা যাবে মানুষ কাকে চায়। কিন্তু তার আগেই আপনি মাঠ ফাঁকা করে দেব। মানুষকে আমি অপশন দিচ্ছে না। আপনি লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড চান না ।

৬.আপনি তল্লাশি শুরু করুন হিমন্ত বিশ্বশর্মা, অজিত পাওয়ার ও শুভেন্দু অধিকারী কে দিয়ে। এই তিনজনকে মিলিয়ে কেলেঙ্কারির পরিমাণ প্রায় দেড় থেকে ২ লক্ষ কোটি টাকা। আর আপনি ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে লড়বেন এটা বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে? সিপিএম কখনো ভেবেছিল সিপিএম বাংলা থেকে ক্ষমতাচ্যুত হবে। সিপিএমের বাংলায় এখন আসন সংখ্যা শূন্য।দেখবেন বিজেপির কি পরিনতি হয়। তখন বাঁচানোর লোক থাকবে না।

৭. হুগলি লোকসভা কেন্দ্রে জেলার মধ্যে সর্বোচ্চ ব্যবধানে জিতব। যিনি ২০১৯ সালে এই আসন থেকে নরেন্দ্র মোদী এবং আচ্ছে দিনের নামে ভোটে জিতে ছিলেন, তার নাম করবো না। কিন্তু তাকে বলে রাখবো প্রাক্তন সংসদ হিসেবে শুধু প্যাডটা ছাপিয়ে রাখুন।

Scroll to Top