উফ কী গরম !
Part- 201


HOT GIRL

ক্রিসতিনা বুলাচিনো

৩৬৫ দিন জনপ্রিয় মডেল তো বটেই।তবে বডি বিল্ডার হিসেবেই বেশি বিখ্যাত তিনি।কিভাবে নিজের শরীর-স্বাস্থ্য সুস্থ রাখেন তিনি বা কি করেই বা এই ট্রান্সফরমেশন সবটাই বেশ ইন্টারেস্টিং।তাঁর জীবনটাও বেশ অন্যরকম।তিনি ক্রিসতিনা বুলাচিনো।বয়স ৩৫ বছর।জন্ম ইতালির রোম শহরে।ছোট থেকেই ক্যামেরার সামনে থাকার প্রবল ইচ্ছে ছিল।তাই আয়নার সামনেও নিজেকে বার বার ধরা দিত।বুঝতে পারেন মা বাবা।২০১৩ সালে সেই স্বপ্ন দেখাই সত্যি হয়।মা নিজের মেয়ের ছবি পাঠিয়ে দেয় মডেল এজেন্সির জন্য মেয়ের ছবি পাঠিয়ে দেন।ফল স্বরূপ জায়গা করে নেয় একটি বড় মডেল এজেন্সির এর ফিচার মডেল।এখন তিনি সফল মডেলদের মধ্যে সঙ্গে সঙ্গে একজন অভিনেত্রীও।জনপ্রিয় কিছু টিভি সিরিজে এবং সিনেমাতেও তাঁকে দেখা যায়।তিনি ডাপনা জয়।সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর উপস্থিতি বেশ চোখে পড়ার মতো।সব সময়ই কোনো না কোনও নতুন অবতারে দেখা দেন তিনি।কখনও বিকিনিতে,কখনও মনোকিনিতে নজর কেড়েছেন তিনি।

HOT SPOT
মিলান, ইতালি

মিলানে শহর ছাড়িয়ে হাইওয়েতে ফ্যাশন গ্রাম জুতো, ব্যাগ, পোশাকে ফ্যাক্টরি আউটলেটে ৫০% ছাড়
শহর থেকে এই দোতলা বাসে ফ্যাশন গ্রাম সেরাভেল ঘুরিয়ে দেখানো হবে ।

৩৬৫ দিন ইতালির তো বটেই, ইউরোপের সবথেকে প্রাচীন আধুনিক শপিং কমপ্লেক্স রয়েছে মিলানে। মিলানের সবথেকে বিখ্যাত শপিং কমপ্লেক্স গ্যালেরিয়া দে ভিত্তোরিও ইমানুয়েল ২ দেখলে চোখ ধাঁধিয়ে যাবে। আদর করে স্থানীয়রা একে বলেন, মিলানের বৈঠকখানা। বিখ্যাত স্থপতি ওইসেপ্পে মেঞ্জনি ১৭ শতকে এই প্রকান্ড শপিং কমপ্লেক্সের নকশা প্রস্তুত করেন। বর্তমানে এটি মিলানের সবথেকে জনপ্রিয় পর্যটক আকর্ষণ।

সন্ধ্যায় ফ্যাক্টরি আউটলেটগুলোতে পর্যটকদের ভিড় উপচে পড়ে।

মিলানের বাণিজ্যের পীঠস্থানও বলা যেতে পারে একে। বিশ্বের তাবড় তাবড় ফ্যাশন ব্র্যান্ড, সবথেকে নামি দামী রেস্তোরা, ক্যাফে, গাড়ির শোরুম কি নেই এখানে। স্টিল আর কাঁচে ঢাকা গম্বুজের নিচে রয়েছে ২ টি আরকেড। গুচ্চি, দলচে এন্ড গাবানা, শ্যানেল থেকে শুরু করে বিশ্বের সবথেকে নামীদামি পোশাকের ব্র্যান্ড আছে এখানে।

বিভিন্ন ব্র্যান্ডের আউটলেটের সামনে সাজানো মডেল।

শুধু পোশাক নয়, ডিজাইনার জুতো, ব্যাগ, টুপি কি নেই এখানে। ইউরোপের নামি ব্র্যান্ডগুলোর ফ্যাশন উইক এখানেই হয়ে থাকে। মিলান ফ্যাশন শোএর আগে এখানে পা ফেলাই দায় হয়ে যায়। ইতালির সবথেকে জনপ্রিয় বেকারিগুলোর দোকানও এই শপিং কমপ্লেক্সে আছে। সব দোকানের নাম কালো পাথরের উপর সোনালী দিয়ে লেখ ।

সুলভে পাওয়া যায় ডিজাইনার ব্যাগ।

তবে এই কমপ্লেকস শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত না হওয়ায় গরমকালে একটু সমস্যা হয়। ১৮৮৫ সাল থেকে আজ পর্যন্ত জনপ্রিয়তাই মিলানের এই শপিং কমপ্লেক্সকে কেউ পেছনে ফেলতে পারে নি। মূলত প্রাচীন কালে গ্যাসের আলোয় আলোকিত হত এই কমপ্লেকস, এখন সন্ধ্যায় গম্বুজের মাথায় জ্বলে অত্যাধুনিক আলো, যা পরিবেশের কথা মাথায় রেখে বানানো। গম্বুজের নিচের আছে পাথরের প্রকান্ড ৮টি ইগলের মূর্তি। মোজাইক দিয়ে সাজানো এর দেওয়াল।

HOT FOOD


সিফুড পিৎজা

৩৬৫ দিন ইতালির তৈরি পিৎজা সারা বিশ্বে জনপ্রিয়।এক দেশে এক এক রকম স্টাইলে বানানো হয়।তবে ইতালির পিৎজাকে বলা হয় ফ্যাবরিকা।তবে এর মধ্যেও রয়েছে বিভিন্ন রকম পিৎজা।আজকে শিখবেন সিফুড পিৎজা।কিভাবে বানাবেন?প্রথমে পিৎজা বেস এর উপর ভালো করে পিজা সস স্প্রেড করে লাগিয়ে দিন।এবার ক্যাপ্সিকাম কুচি পেঁয়াজ কুচি চিকেন উপরে ভালো করে ছড়িয়ে দিন সমান ভাবে।এবার একটা বা দুটো চিজ কিউব নিয়ে ভালো করে গ্রেট করে ওপরে সমানভাবে ছড়িয়ে দিন।তারপর রেখে দেওয়া সিফুডও ছড়িয়ে দেন।এবার ওপর দিয়ে মিক্সড হার্ব বা গোলমরিচ ছড়িয়ে দিন।এবারে একটা মাইক্রোওভেন খেলার মধ্যে রেখে মাইক্রোওভেনে ১০ থেকে ১৫ মিনিটের জন্য দিয়ে দিন দেখবেন উপরে চিজ টা গলে গেলে আর একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা হচ্ছে যখন এই ধরনের জিনিস দেবেন তখন হাফ কাপ জল একটা কাপে করে মাইক্রোওভেনের ভেতরে দিয়ে দেবেন তার এ পিৎজা টা সফট হবে।এরপর ওভেন থেকে নামিয়ে পরিবেশন করুন। বাচ্চা থেকে বুড়ো কমবেশি সকলেরই পছন্দের তালিকায় রয়েছে ইতালিয়ান খাবার পিৎজা।সন্ধ্যের স্ন্যাকস থেকে রাতের ডিনার কিংবা,উইকেন্ডে সিনেমা দেখার সঙ্গে পিৎজা হলে যেন জমে যায়।

Scroll to Top