প্রয়াত সাহিত্যিক কমল চক্রবর্তীকে স্মরণ
৩৬৫দিন। বইমেলার অকালবোধন! দুর্গাপুজোর আগে বইপ্রেমীদের বইমুখী করে তুলতে প্রতিবারের মতো এবারও আয়োজন করা হল শারদ বইপার্বণ। রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর ও পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার নন্দন প্রাঙ্গণে 'বই পার্বণ -দুঃসময়ের আলো' এর উদ্বোধন হয়। এদিনের বই পার্বণ উৎসবের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে ও সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়। লেখক, নাট্যকার তথা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, বর্তমানে ভার্চুয়াল জগতের ওই ছয় ইঞ্চি যন্ত্রের মধ্যে সকলে যেভাবে বন্দী হয়ে যাচ্ছে, এই সময় দাঁড়িয়ে বইপ্রেমীদের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। বইপ্রেমীরা সংখ্যালঘু হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই বইমেলা সব সময় উৎসাহ দেয়। আশার আলো জাগায়। বই মেলাকে যেভাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচার করেছে তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান শিক্ষা মন্ত্রী। সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিজের ভালো লাগার অনুভূতির কথা বলেন। গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় জানান, এই ধরনের বইমেলা দুর্গাপুজোর আগে আমরা মূলত করি তার একটাই কারণ যাতে আরো বেশি করে বই পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। প্রতিবারই এই বইমেলা নিয়ে বিশেষ আগ্রহী থাকে রাজ্যের বইপ্রেমীরা। বর্তমান দুঃসময়ের পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে একটা বই আশার আলো জাগিয়ে তুলতে পারে। আমরা চাই এ ধরনের বইমেলা আরও বেশি করে রাজ্যজুড়ে হোক। এবার শারদ পার্বণ বইমেলায় এ বছর অংশগ্রহণ করেছে ৭০ টি প্রকাশনা সংস্থা। রয়েছে ৬০ টি স্টল। প্রতিদিন দুপুর দুটো থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে বই পার্বণ উৎসবের দরজা। সাধারণত বইপার্বণ উৎসবে বইপ্রমীদের বিশেষ আকর্ষণ থাকে তার কারণ এখানে বই কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ছাড় পাওয়া যায়। কোন প্রকাশনা সংস্থা ২০ শতাংশ আবার কোথাও ৫০ শতাংশের কাছাকাছি ছাড় দিয়ে বই বিক্রি করেন। ফলে গত কয়েক বছর যাবত এই বইমেলা এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
৩৬৫দিন। বইমেলার অকালবোধন! দুর্গাপুজোর আগে বইপ্রেমীদের বইমুখী করে তুলতে প্রতিবারের মতো এবারও আয়োজন করা হল শারদ বইপার্বণ। রাজ্যের তথ্য ও সংস্কৃতি দপ্তর ও পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের যৌথ উদ্যোগে শুক্রবার নন্দন প্রাঙ্গণে 'বই পার্বণ -দুঃসময়ের আলো' এর উদ্বোধন হয়। এদিনের বই পার্বণ উৎসবের উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, সাহিত্যিক সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় পাবলিশার্স অ্যান্ড বুক সেলার্স গিল্ডের সাধারণ সম্পাদক সুধাংশু শেখর দে ও সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায়। লেখক, নাট্যকার তথা মন্ত্রী ব্রাত্য বসু বলেন, বর্তমানে ভার্চুয়াল জগতের ওই ছয় ইঞ্চি যন্ত্রের মধ্যে সকলে যেভাবে বন্দী হয়ে যাচ্ছে, এই সময় দাঁড়িয়ে বইপ্রেমীদের সংখ্যা ক্রমশ কমছে। বইপ্রেমীরা সংখ্যালঘু হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এই বইমেলা সব সময় উৎসাহ দেয়। আশার আলো জাগায়। বই মেলাকে যেভাবে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী প্রচার করেছে তার জন্য তাকে ধন্যবাদ জানান শিক্ষা মন্ত্রী। সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে নিজের ভালো লাগার অনুভূতির কথা বলেন। গিল্ডের সভাপতি ত্রিদিব চট্টোপাধ্যায় জানান, এই ধরনের বইমেলা দুর্গাপুজোর আগে আমরা মূলত করি তার একটাই কারণ যাতে আরো বেশি করে বই পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। প্রতিবারই এই বইমেলা নিয়ে বিশেষ আগ্রহী থাকে রাজ্যের বইপ্রেমীরা। বর্তমান দুঃসময়ের পরিস্থিতিতে দাঁড়িয়ে একটা বই আশার আলো জাগিয়ে তুলতে পারে। আমরা চাই এ ধরনের বইমেলা আরও বেশি করে রাজ্যজুড়ে হোক। এবার শারদ পার্বণ বইমেলায় এ বছর অংশগ্রহণ করেছে ৭০ টি প্রকাশনা সংস্থা। রয়েছে ৬০ টি স্টল। প্রতিদিন দুপুর দুটো থেকে রাত আটটা পর্যন্ত খোলা থাকবে বই পার্বণ উৎসবের দরজা। সাধারণত বইপার্বণ উৎসবে বইপ্রমীদের বিশেষ আকর্ষণ থাকে তার কারণ এখানে বই কেনার ক্ষেত্রে অতিরিক্ত ছাড় পাওয়া যায়। কোন প্রকাশনা সংস্থা ২০ শতাংশ আবার কোথাও ৫০ শতাংশের কাছাকাছি ছাড় দিয়ে বই বিক্রি করেন। ফলে গত কয়েক বছর যাবত এই বইমেলা এত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।