৩৬৫ দিন। একদিকে যখন মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ডে একের পর এক চার্চে আগুন ধরিয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা, তখনই সেই ঘটনা তীব্র প্রতিবাদ করেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। মঙ্গলবার জলপাইগুড়ির মার্সি ফেলোশিপ চার্চে গিয়ে সেখানকার ফাদার সহ অন্যান্য খ্রিস্টান ধর্ম গুরুদের সঙ্গে বৈঠক করেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি হিন্দু মুসলমান খ্রিস্টান, আদিবাসী রাজবংশী সবার অনুষ্ঠানে যাই। আমি চাই রাজ্যে সবাই যেন শান্তিপূর্ণভাবে বসবাস করে। মনে রাখবেন শান্তির থেকে বড় আর কিছু হয় না। যেভাবে মণিপুরে ২০০ টি চার্জ জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, তার তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’ একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী এদিন বাংলার সঙ্গে কেন্দ্র যেভাবে লাগাতার বঞ্চনা করে যাচ্ছে তার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সংখ্যালঘুদের উপর অত্যাচার করছে। মুখ্যমন্ত্রী বলেন,’ আপনাদের পাশে রয়েছে বাংলার সরকার। ১০০ দিনের কর্মীদের বেতন আমরা মিটিয়েছি। পাহাড় বাসি সমস্যার সমাধানও আমরা করেছি। কেন্দ্রের বঞ্চনায় যারা কাজ হারিয়েছে তাদের কাজের ব্যবস্থা করেছি আমরা। কিন্তু আদর্শ আচরণবিধি চলছে বলে সবটা বলতে পারছি না।’ প্রসঙ্গত এদিন আদিবাসীদের সঙ্গে গামছা মাদলের তালে পা মেলান মুখ্যমন্ত্রী। বার্তা দেন শান্তির। চালসার চার্চে গিয়ে ফাদার সহ প্রত্যেকের সঙ্গে জনসংযোগ করেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীকে হাতের সামনে পেয়ে সকলেই উদ্বেলিত হয়ে ওঠেন। গোটা ক্রিস্টান সমাজ বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কাজের প্রশংসা করেন।
মুখ্যমন্ত্রী অনিত থাপা বৈঠক
এদিন মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করতে আসেন গোর্খা প্রজাতান্ত্রিক মোর্চার সুপ্রিমো অনিত থাপা। বেশ কিছুক্ষণ কথা হয় দুজনের মধ্যে।কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে চা বাগানের কর্মীদের সঙ্গে অসহযোগিতার অভিযোগ তুলে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এখানে বহু চা বাগান আছে। যেখানে ওরা ছোট ছোট ফার্মিং করেন। কেন্দ্র তা বন্ধ করে দিয়েছে। মালিকদের বলে ওদের থেকে চা কেনা বন্ধ করে দিয়েছে। আমি মলয়কে (মন্ত্রী মলয় ঘটক) বলেছি, ও এসে বৈঠক করবে। আমরা চা শ্রমিকদের জন্য বিকল্প ব্যবস্থা করব। পাট শিল্পে বাংলা ১ নম্বর। আমি এটা বন্ধ হতে দেব না।’ চা বাগানের শ্রমিকদের সমস্যা নিয়েও অনিতের সঙ্গে কথা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এদিন মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘অনিত থাপা দেখা করতে এসেছিল। ও জানাল, চা বাগানে যে ইন্ডিভিজুয়াল ফান্ডিং করা হয়, সেটা ব্যান করে দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। ১০ লক্ষের বেশি গরীব লোক বেকার হয়ে গিয়েছে। বলছে নাকি পেস্টিসাইড ছিল। থাকলে সেটা ওরা আগে দেখেনি কেন? কোন বিকল্প ব্যবস্থা না করে কিভাবে ফান্ডিং বন্ধ করতে পারে কেন্দ্র? আমার কাছে চাল না থাকলে রুটি খাই, রুটি না থাকলে কেক খাই। কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিকল্প ব্যবস্থা তো নিতে হয়। এখন আদর্শ আচরণবিধির আগুহ আছে। তাই মন চাইলেও কিছু করতে পারছি না। আমি শুনে রাখলাম ভোটের পর আমি চা শ্রমিকদের জন্য ব্যবস্থা করব।’
৫ হাজারের বেশি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ঝড়ে
জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, ময়নাগুড়ি, কোচবিহারের একাংশ মিলিয়ে মোট ৫ হাজার বাড়ি নষ্ট হয়েছে ঝড়ের ফলে। মঙ্গলবার জলপাইগুড়ির মার্সি চার্চের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর এ কথাই জানালেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘পাঁচ হাজার বাড়ি নষ্ট হয়েছে। কোনও কোনও বাড়ি পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছে। কোনও বাড়ি অর্ধেক ভেঙেছে, আবার কোনও বাড়িতে অল্প ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সব মিলিয়ে জলপাইগুড়ি, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারে পাঁচ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এই ঝড়ে। আমি এই দু’দিনে সেটাই দেখছিলাম। তিন জেলা নিয়েই প্রশাসনিক স্তরে আলোচনা হয়েছে। বেশ কিছু চাষের জমিও নষ্ট হয়েছে। প্রশাসন সেগুলো দেখবে।’
তদন্তের ভয়ে পদ্মপাল বোস রাজভবনের গেটে তালা মারলেন
ক. হাইকোর্টের রায় খারিজ, সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
দিল্লিতে কী চলছে ফাঁস করেছিলমহুয়াকে নিয়ে ওদের খুব জ্বালা
মাধ্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়
নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে
হুব্বা গদ্দার মিঠুনের এখন ভগবান বুদ্ধ
রামনবমীতে বাধা দিলে আমি ঝুলিয়ে পেটাতাম
জপমালা মাথায় ঠেকিয়ে আশীর্বাদ, হাত স্পর্শ করে আম্মাদের দোয়া দিদি তুমি ভালো থেকো
মোদি শাহের নয়নের মণি রামদেব মহা সংকটে
আলুওয়ালিয়ার অর্থশক্তি ধুয়েমুছে সাফ হবে
সন্দেশখালি নিয়ে বলার আগে রাজভবনের কর্মীর খোঁজ নিন
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর ৩৬৫ দিন। দেশে ভাজপার নেতৃত্বে যে সরকার চলছে তাতে যে কোনো সময়ে যা কিছু হতে পারে। বস্তুত নতুন ভারত তৈরীর লক্ষ্যে মোদী
তদন্তের ভয়ে পদ্মপাল বোস রাজভবনের গেটে তালা মারলেন
৩৬৫ দিন। রাজভবনের মত যে কোন রাজ্যের সর্বোচ্চ সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে অসহায় মহিলা কর্মীকে দিনের পর দিন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে খোদ রাজ্যপালের
ক. হাইকোর্টের রায় খারিজ, সিবিআই তদন্তে স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের
৩৬৫ দিন। নয়াদিল্লি। পাহাড়ে নিয়োেগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতা হাইকোর্ট যে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিল তার উপরে স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ
দিল্লিতে কী চলছে ফাঁস করেছিলমহুয়াকে নিয়ে ওদের খুব জ্বালা
৩৬৫ দিন। বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী হয় কংগ্রেস নয়তো দুর্বলতম জায়গায় ভারতীয় জনতা পার্টিকে ভোট দেওয়ার কথা বলছেন। নাম না করে, অধীর চৌধুরীর এই
মাধ্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম কোচবিহারের চন্দ্রচূড়
পাশের হার ৮৬.৩১ শতাংশ, প্রথম দশে ৫৭ জন ৩৬৫ দিন। ট্রাডিশন বজায় রেখে মাধ্যমিকে ফের জেলার জয়জয়কার। প্রথম দশে কলকাতার মাত্র ২ জন পড়ুয়া।
নির্বাচন কমিশন যেন হিজ মাস্টারস ভয়েসযেখানে ভোট কম পড়েছে হঠাৎ 5.75 শতাংশ বাড়িয়ে দিয়েছে
বহরমপুরে মমতা ৩৬৫ দিন। বহরমপুরে তৃণমূল প্রার্থী বড়ঞাতে ইউসুফ পাঠানের প্রচার সভা থেকে কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরীর তীব্র সমালোচনা করলেন তৃণমূল সভানেত্রী মমতা। পাশাপাশি ভারতীয়