উফ কী গরম !
HOT BIKINI
ফেডরিকা নাগরি
৩৬৫ দিন। জসিনেমা হোক কিংবা মডেল দুনিয়ায়।দুই জায়গায় সাফল্য তাঁকে ছাড়েনি।১০ বছর টানা বিভিন্ন কাজের জন্য এওয়ার্ড পেয়েছেন।এমনকি কান চলচ্চিত্র উৎসবে তাঁর উপস্থিতি বরাবরই নজর কেড়েছে।তাছাড়া ফেডরিকা নাগরি। ইনস্টাগ্রাম বা অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো।কম বয়সেই নিজের জায়গা করে নিয়েছিলেন।এক একটা সিঁড়ি পার করে এখন তিনি অত্যন্ত জনপ্রিয় মুখ।টেলিভিশন থেকে বড় পর্দা সবেতেই তাঁর খ্যাতি রয়েছে।তিনি ইতালির অন্যতম জনপ্রিয় মডেল এবং অভিনেত্রী।তাঁর খ্যাতি এখানেই শেষ নয়।তবে ইতালির বড় মডেল এজেন্সির কভারের এই বছরের মুখ হবেন তিনি।ইতালির ভোগ ম্যাগাজিনে দেখা যাবে তাঁকে।তার জন্যই এখন এই শহরেই আছেন এশিয়া।কাজের পাশাপাশি শহরের বিভিন্ন জায়গায় ঘুরেও বেড়াচ্ছেন।নিজের কাজের জন্য সম্মান পেয়েছেন বরাবর।ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম হলেও ইতালির প্রতি তাঁর টান বরাবর।কারণ জীবনের প্ৰথম সাফল্য পেয়েছেন এখান থেকেই।
HOT SPOT
মিলান, ইতালি
৩৬৫ দিন। মিলানের প্রাণকেন্দ্র ডুয়োমো পিয়াজ্জা। সেখানকার সবথেকে বড় পর্যটন আকর্ষণ ডুয়োমো দে মিলানো বা মিলান ক্যাথিড্রাল। বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম এই গির্জা দেখ তে শুধু খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীরা নয়, দেশ বিদেশের হাজার হাজার পর্যটক ভিড় জমান। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় হল এই প্রকান্ড গির্জা তৈরি হতে সময় লেগেছে প্রায় ৬০০ বছর! ১৩৮৬ সালে এই গির্জার নির্মাণকাজ শুরু হয়, শেষ হয়
১৯৬৫ সালে। ইতালির সবথেকে বড় এই চার্চের স্থাপত্য দেখতেই ভিড় জমান অসংখ্য মানুষ। মিলানের গণপরিবহন খুব উন্নত। শহরের যে কোনও প্রান্ত থেকে বাস বা ট্রামে পৌঁছে যাওয়া যায় ডুয়োমোতে। এছাড়াও রয়েছে রেল ব্যবস্থা। ডুয়োমো স্টেশন থেকে এই গির্জা হাঁটা পথে যাওয়া যায়। বিভিন্ন স্থানীয় ট্যুর অপারেটর মিলানের ডে ট্যুরের ব্যবস্থা করে। তাদের মাধ্যমে যদি ঘোরা যায় ন্ডস্কেপ
তাহলে এই গির্জা সবার আগে দেখানো হয়। প্রায় ঘন্টা দুয়েক সময় লাগে মিলান ক্যাথিড্রাল ঘুরে দেখতে। ট্যুর অপারেটরদের হপ অন হপ অফ বাসে করে ঘোরা যায়। মিলান ক্যাথিড্রালে প্রতিবছরই যেহেতু প্রচুর পর্যটক আসেন তাই ভিড় এড়াতে অনলাইন টিকিট কেটে রাখা উচিত। কেউ গির্জার ইতিহাস, ঐতিহ্য জানতে আগ্রহী হলে তাদের জন্য গাইডের ব্যবস্থা আছে
HOT FOOD
একুয়া পাজা
৩৬৫ দিন। ইইতালিতে লাঞ্চের জন্য এই খাবারের কোনও জুড়ি নেই।শুধু ইতালিতেই নয় এই খাবারের জয়জয়কার গোটা বিশ্বেই।নাম একুয়া পাজা।কিভাবে বানাবেন? মাছের ফিলেট কাটার কৌশল শুরুতেই মাছের পেট কেটে নাড়িভুঁড়ি ফেলে দিন।এরপর মাথা ও লেজ কেটে শুধু মাঝের অংশ রাখুন।এরপর মাঝের অংশটুকু নিয়ে মাঝামাঝি অর্থাৎ মেরুদণ্ডের দিক থেকে দু’খন্ড করে ফেলুন।মেরুদণ্ডের কাঁটা ফেলে শুধুমাত্র দুই পাশের মাংসল অংশটি নিন।এগুলো দুই খণ্ড করে ফিলেট তৈরি করুন।তারপর,তৈরির উপায় প্রথমেই মাছের ফিলেটগুলোতে সয়া সস, চিলি সস, অয়েস্টার সস, লেবুর রস, গোলমরিচ গুঁড়ো ও লবণ দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে মেরিনেট করে রাখুন ১৫-২০ মিনিট।এরপর একটি ছড়ানো প্লেটে ব্রেড ক্রাম্ব রাখুন। একটি পাত্রে ডিম ফেটিয়ে নিন। এবার একটি প্যানে বাটার দিয়ে গলিয়ে নিন।সাধারণ মাছ ভাজার জন্য যতোটা তেল ব্যবহার করেন ততোটা তেল বা বাটার হলেই যথেষ্ট।এরপর মেরিনেট করে রাখা মাছের ফিলেটগুলো একটি একটি করে ফেটানো ডিমে ডুবিয়ে নিয়ে ব্রেড ক্রাম্বে গড়িয়ে নিন এবং প্যানে দিয়ে লালচে বাদামী করে ভেজে তুলুন। ব্যস, তৈরি হয়ে গেলো মজাদার এই খাবার।/p>